গর্ভবতী মায়ের পুষ্টির অভাব দূর করতে এবং গর্বের শিশুর মেধা বিকাশের জন্য বা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এই বাদাম পাউডার টি অবশ্যই খাওয়া উচিৎ!
শিশুর মস্তিষ্ক গঠনে
বাদামে থাকা ভিটামিন বি-৯ ও ফলেট শিশুর মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করে। এছাড়া মায়ের ডিম্বাশয়ের নানা জটিলতা প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে এই পুষ্টি উপাদানগুলো। ফলে গর্ভে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয় না।
দাঁত ও হাড় গঠনে
গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্যালসিয়াম খুবই প্রয়োজনীয় উপাদান। ক্যালসিয়াম শিশুর হাড় ও দাঁত মজবুত করে।
মাংসপেশী গঠনে
বাদামে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন আছে। তাই শিশুর মাংসপেশী গঠনে সাহায্য করে এটি। শিশুর ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
স্নায়ুতন্ত্রের কাজে
বাদামে আছে ম্যাগনেশিয়াম, যা কেন্দ্রীয় স্নাযুতন্ত্রের কাজ সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া শিশুর ওজন বাড়াতেও ম্যাগনেশিয়াম খুব দরকারি।
গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বাদামের উপকারিতা নিয়ে—
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
বাদাম বা বাদাম দুধ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বাদামে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড, যা গর্ভবতী মায়ের হৃদপিন্ড ভালো রাখে।
ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর
নানারকম ভিটামিন ও মিনারেলে সমৃদ্ধ খাদ্য উপাদান হলো বাদাম। এতে আছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি-১২ এবং ভিটামিন ডি। গর্ভধারণের পর যারা মাছ, মাংস খেতে পারেন না, তাদের শারীরিক পুষ্টির যোগানদাতা হিসেবে বাদাম বেশ কার্যকর। গর্ভবতীদের হাড়ের সুস্থতায় বাড়তি পুষ্টি দরকার, যা বাদাম থেকে পাওয়া সম্ভব। বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, যা হাড় মজবুত করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
অনেক নারী গর্ভধারণের পর উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন। কারো ক্ষেত্রে এই সমস্যা মারাত্মক হয়ে দাঁড়ায়, যা ‘প্রি-অ্যাকলেমসিয়া’ রোগে পরিণত হয়। এই রোগ মা ও সন্তানের জন্য খুবই বিপদজ্জনক। বাদামে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। গর্ভবতী মায়ের ডায়াবেটিস থাকলে ডাক্তারের পরামর্শে বাদাম খেতে হবে।
এ ছাড়াও এই প্রচুর পুষ্টিকর বাদাম পাউডার সবাই ই খেতে পারেন।
এই বাদাম পাউডারে রয়েছেঃ
আমন্ড,
আখরোট,
পেস্তা,
কাজুবাদাম,
চীনা বাদাম।
Reviews
There are no reviews yet.